Bengali MCQ Quiz - Objective Question with Answer for Bengali - Download Free PDF

সঠিক উত্তরটি হল বিকল্প 2.

Key Points    

'সাতকাহন' - উপন্যাসটির রচয়িতা হলেন সমরেশ মজুমদার। 

সঠিক উত্তরটি হল বিকল্প 4.

Key Points    

'আদর্শ হিন্দু হোটেল' - উপন্যাসটির রচয়িতা হলেন বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়। 

​সঠিক উত্তরটি হলো আহিত।

Key Points 
 

• প্রচলিত শব্দার্থের ভিত্তিতে একটি শব্দকে বিশেষ‍্য রূপ থেকে বিশেষণ রূপে বা বিশেষণ থেকে বিশেষ‍্য রূপে পরিবর্তিত করাকে পদ পরিবর্তন বা পদান্তর বলে। 
• এখানে আধান হল বিশেষ্য এবং আহিত হল বিশেষণ রূপ। 

​সঠিক উত্তরটি হলো আকৃষ্ট।

Key Points
 

• প্রচলিত শব্দার্থের ভিত্তিতে একটি শব্দকে বিশেষ‍্য রূপ থেকে বিশেষণ রূপে বা বিশেষণ থেকে বিশেষ‍্য রূপে পরিবর্তিত করাকে পদ পরিবর্তন বা পদান্তর বলে। 
• এখানে আকর্ষণ হল বিশেষ্য এবং আকৃষ্ট হল বিশেষণ রূপ। 

সঠিক উত্তরটি হল বিকল্প 1.

Key Points   

'কালপুরুষ' - উপন্যাসটির রচয়িতা হলেন সমরেশ মজুমদার। 

"জনগণে যাঁরা জোঁক-সম শোষে তারে মহাজন কয়,

সন্তান-সম পালে যারা জমি, তারা জমিদার নয়!" - এই পংক্তি দু'টি বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের রচনা 'ফরিয়াদ' কবিতার অংশ।

কাজী নজরুল ইসলাম বিংশ শতাব্দীর অন্যতম অগ্রণী কবি, সাংবাদিক, নাট্যকার, ঔপন্যাসিক, সঙ্গীতজ্ঞ ও দার্শনিক যিনি বাংলা কাব্যে অগ্রগামী ভূমিকা পালনের পাশাপাশি বাংলার সমাজ ও সংস্কৃতি ক্ষেত্রে অন্যতম শ্রেষ্ঠ ব্যক্তিত্ব রূপে বরেণ্য এবং অবিভক্ত বাংলার বাঙালি মনীষার এক অনন্য নিদর্শন। তাঁর কবিতায় বিদ্রোহী দৃষ্টিভঙ্গির কারণে তিনি 'বিদ্রোহী কবি' রূপে আখ্যায়িত। তাঁর কবিতার মূল বিষয়বস্তু ছিল মানুষের উপর করা অত্যাচারের প্রতিবাদ তথা সামাজিক অনাচার ও শোষণের বিরুদ্ধে সোচ্চার প্রতিবাদ।

সঠিক উত্তরটি হল বিকল্প ২ অর্থাৎ অব্যয়।

যে সকল অব্যয়পদ বিশেষ্য বা সর্বনামের পরে কখনো স্বাধীনভাবে আবার কখনো শব্দ বিভক্তির আকারে বাক্যে ব্যবহৃত হয়ে অর্থ প্রকাশ করতে সাহায্য করে, তাদেরকে অনুসর্গ বা কর্মপ্রবচনীয় বলে। যেমন: ‘স্বপ্ন দিয়ে তৈরি যে দেশ’ — এই বাক্যে ‘দিয়ে’ একটি অনুসর্গ।​

এখানে, ‘অনু’ অর্থ পরে বা পশ্চাতে এবং ‘সর্গ’ অর্থ সৃষ্টি বা ব্যবহার। অনুসর্গ শব্দের পরে বসে সংশ্লিষ্ট শব্দের সঙ্গে পরবর্তী শব্দের অর্থবোধক সম্পর্ক সৃষ্টি করে। অনুসর্গগুলো অব্যয় পদ এবং এদের নিজস্ব অর্থ আছে। অনুসর্গ দিয়ে কারক চেনা যায় এবং অনুসর্গ বিভক্তির মতো কাজ করে।

অনুসর্গের প্রয়োজনীয়তা: 

• অনুসর্গ বাক্যের অর্থগত শৃঙ্খলা নির্দেশ করে।
• অনুসর্গগুলো বাংলা ভাষায় বিভক্তির কাজ করে।
• অনুসর্গগুলো বাক্য গঠনে সহায়তা করে।
• পদসমূহের অন্বয় সাধনে অনুসর্গের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। 
• অনুসর্গ ছাড়া কারকের অর্থ প্রকাশ পায় না।
• অভাব, তুলনা ইত্যাদি ভাব প্রকাশ করার জন্য অনুসর্গের প্রয়োজন হয়।

সঠিক উত্তরটি হল: উপরের কোনটিই নয়।

"ব্যর্থ প্রাণের আবর্জনা পুড়িয়ে ফেলে আগুন জ্বালো ।" - বাক্যের অর্থভিত্তিক প্রকারভেদ অনুযায়ী এটি একটি অনুজ্ঞাসূচক বা অনুজ্ঞাবাচক বাক্য।

• যে বাক্যে আদেশ, উপদেশ, অনুরোধ ইত্যাদি প্রকাশ করা হয়, সেই বাক্যকে অনুজ্ঞাসূচক/ অনুজ্ঞাবাচক বাক্য বলা হয়।
• নির্দেশাত্মক বাক্যে কোন বক্তব্য, তথ্য বা বিবৃতি প্রকাশ করা হয়। যেমন ঃ আমাদের একটি বড় বাগান আছে।
• বিস্ময়বোধক বাক্যে আবেগ, আনন্দ, উচ্ছাস, ক্রোধ, ঘৃণা, ভয় ইত্যাদি প্রকাশ পায়। যেমন: বাহ, কি সুন্দর পাখি!
• ইচ্ছাবোধক বাক্য়ে মনের ইচ্ছা বা আকাঙ্ক্ষা প্রকাশ পায় বা কোন কিছুর প্রার্থনা বা কামনা বোঝায়। যেমন: ইশ! যদি পাখির মত উড়তে পারতাম!

সঠিক উত্তরটি হল বিষমীভবনের উদাহরণ।

বিশ্লেষণ: শব্দের পাশাপাশি দু'টি সমব্যঞ্জন উচ্চারণকালে একটি পরিবর্তিত হয়ে ধ্বনি পরিবর্তনের ভাষায় সেটি বিষমব্যঞ্জনে পরিণত হয় যাকে বিষমীভবন বলা হয়। এটি ধ্বনি পরিবর্তনের প্রকারভেদ। সাধারণত দ্রুত উচ্চারণের ফলে অথবা আঞ্চলিক প্রভাবের কারণে ধ্বনির উচ্চারণ-পার্থক্যকে ধ্বনি পরিবর্তন বলা হয়। 

'কুম্ভের ন্যায় কর্ণ যাহার' বা 'কুম্ভ তুল্য কর্ণ যাহার' (যেহেতু 'কর্ণ' হল 'কান'-এর সাধু রূপ) সমাসবদ্ধ হয়ে 'কুম্ভকর্ণ' শব্দটি গঠন করে এবং এটি একটি বহুব্রীহি সমাসের উদাহরণ।

বহুব্রীহি সমাসে পূর্বপদ ও পরপদের অর্থ প্রধানরূপে প্রতীয়মান না হয়ে তৃতীয় একটি অর্থ প্রধানরূপে প্রতীয়মান হয়। এক্ষেত্রে 'কুম্ভকর্ণ' শব্দটি সমাসবদ্ধ পদ হয়ে অন্য একটি অর্থ (রামায়ণের একটি বিশেষ চরিত্র)-কে বোঝাচ্ছে, যা অর্থগত দিক থেকে পূর্বপদ ও পরপদের সঙ্গে সাদৃশ্যমান নয়। সুতরাং এটি মধ্যপদলোপী বহুব্রীহি সমাসের উদাহরণ।

সরব পাঠ হল পঠনের দুটি প্রকারের একটি যেখানে স্বরের সহিত পাঠ অর্থাৎ জোরে জোরে পাঠ করা হয়ে থাকে।

• সরব পাঠের উদ্দেশ্য হল:
  • অক্ষর নিরিখের অনুশীলন
  • প্রতিটি অক্ষরের সুষ্ঠ উচ্চারণ ও কন্ঠস্বরের যথেষ্ঠ নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা
  •  আঞ্চলিক মুদ্রাদোষগুলিকে ও পারিবারিক প্রভাবে যে উচ্চারণ তাকে সংশোধন করে বিশুদ্ধ ও সুস্পষ্ট উচ্চারণ
• নীরব পাঠের উদ্দেশ্য হল সরব পাঠের পরিণতি কারণ সরব পাঠ মূলত নিম্নশ্রেণীর জন্য কিন্তু শ্রেণী বাড়ার সাথে সাথে পাঠের পরিধিও বৃদ্ধি পায় এবং সেক্ষেত্রে নীরব পাঠ অভ্যাস প্রয়োজনীয় হয়ে পড়ে।

"বিশ্ব যুড়ি সৃষ্টি মোদের হস্ত মোদের বিশ্বময়,

কান্ড মোদের সর্বঘটে - কোনখানে তা দৃশ্য নয়?" এই পংক্তি দুটির রচয়িতা হলেন কবি যতীন্দ্রমোহন বাগচী। পংক্তি দুটি তাঁর 'কর্ম' নামক কবিতার অংশ।

যতীন্দ্রমোহনকে রবীন্দ্র-পরবর্তী বাংলা সাহিত্যের একজন প্রধান সাহিত্যিক হিসাবে বিবেচনা করা হয়। পল্লী-প্রীতি তাঁর কবিমানসের একটি মূল বৈশিষ্ট্য। তাঁর কাব্যগ্রন্থসমূহের মধ্যে রয়েছে 'লেখা', ' অপরাজিতা', 'জাগরণী', ' নীহারিকা', 'পাঞ্চজন্য' ইত্যাদি। যতীন্দ্রমোহনের লেখা 'কাজলা দিদি' বাংলা সাহিত্যের জনপ্রিয় কবিতাগুলির মধ্যে একটি। 

সঠিক উত্তরটি হল D

বিশ্লেষণ: যে বর্ণগুলি উচ্চারণ করতে ফুসফুস থেকে অপেক্ষাকৃত অধিক বাতাস প্রবাহিত হয় এবং উচ্চারণ নিনাদিত হয়, তাদের ঘোষ বর্ণ বলে।
বর্গের ৩য়-৪র্থ বর্ণ ঘোষ বর্ণঃ গ-ঘ-জ-ঝ-ড-ঢ-দ-ধ-ব-ভ

যে বর্ণগুলি উচ্চারণ করতে ফুসফুস থেকে অপেক্ষাকৃত কম বাতাস প্রবাহিত হয় এবং উচ্চারণ নাদিত হয়, তাদের অঘোষ বর্ণ বলে।

বর্গের ১ম ও ২য় বর্ণ অঘোষ বর্ণঃ ক-খ-চ-ছ-ট-ঠ-ত-থ-প-ফ