পরমাণুর গঠন MCQ Quiz in বাংলা - Objective Question with Answer for Structure of Atom - বিনামূল্যে ডাউনলোড করুন [PDF]

সঠিক উত্তর হল আইসোবার

ব্যাখ্যা:

• নিউক্লাইড হল পরমাণুর নিউক্লিয়াসের বিভিন্ন ধরণ, যা নির্দিষ্ট সংখ্যক প্রোটন এবং নিউট্রনের দ্বারা চিহ্নিত।
• যখন নিউক্লাইডের ভর সংখ্যা (A) একই হয়, অর্থাৎ প্রোটন এবং নিউট্রনের মোট সংখ্যা একই হয়, তখন তাদের আইসোবার বলা হয়।
• আইসোবারের পারমাণবিক সংখ্যা (বা প্রোটনের সংখ্যা) ভিন্ন হয় কিন্তু ভর সংখ্যা একই থাকে।
• আইসোবারের ক্রমের উদাহরণ হল 40S, 40Cl, 40Ar, 40K, এবং 40Ca।
• যদিও এগুলির সবগুলিতে 40 টি নিউক্লিয়ন রয়েছে, তবে এদের প্রোটন এবং নিউট্রনের সংখ্যা ভিন্ন।

অন্যান্য বিকল্প:

• আইসোটোপ: এগুলি একই মৌলের (একই সংখ্যক প্রোটন) নিউক্লাইড কিন্তু নিউট্রনের সংখ্যা ভিন্ন, যার ফলে ভর সংখ্যা ভিন্ন হয়। উদাহরণস্বরূপ, কার্বন-12 এবং কার্বন-14 কার্বনের আইসোটোপ।
• আইসোটোন: এগুলি একই সংখ্যক নিউট্রনযুক্ত নিউক্লাইড কিন্তু প্রোটনের সংখ্যা এবং ভর সংখ্যা ভিন্ন। একটি উদাহরণ হল কার্বন-14 এবং নাইট্রোজেন-15।

Key Points 

• পর্যায় সারণীতে একটি শ্রেণীতে উপর থেকে নীচের দিকে যাওয়ার সময়, পরমাণুর যোজ্যতা একই থাকে।  
• একটি নির্দিষ্ট শ্রেণীর সমস্ত মৌলগুলির সবথেকে বাইরের ইলেক্ট্রন বিন্যাস একই থাকে।
• যাইহোক, একটি পর্যায়ে বাম থেকে ডানে যাওয়ার সময় যোজ্যতা ইলেকট্রনের সংখ্যা বৃদ্ধি পায়।
• আধুনিক পর্যায় সারণীতে 18টি শ্রেণী এবং 7টি পর্যায় রয়েছে।
• অনুগ্রহ করে মনে রাখবেন যে একটি শ্রেণীতে উপর থেকে নীচের দিকে যাওয়ার পর পারমাণবিক আকার বৃদ্ধি পায়।
• তড়িৎঋণাত্মকতা একটি শ্রেণীর উপর থেকে নীচের দিকে হ্রাস পায়।
• একটি শ্রেণীর মধ্যে ইলেকট্রন আসক্তি উপরে থেকে নীচে হ্রাস পায়।

Additional Information 

পর্যায় সারণীতে প্রবণতা:

• পর্যায় বরাবর (অনুভূমিকভাবে) :
  • শ্রেণীর সাথে সাথে, ইলেকট্রন একই কক্ষে যোগ করতে থাকে। বর্ধিত পারমাণবিক আধান এবং ইলেকট্রনের সংখ্যা নিউক্লিয়াস এবং সবথেকে বাইরের ইলেকট্রনের মধ্যে একটি বৃহত্তর আকর্ষণ বল তৈরি করে। তাই বাইরের কক্ষ থেকে ইলেকট্রন অপসারণ করতে আরও শক্তির প্রয়োজন হয়।
  • তাই আয়নায়ন শক্তি পর্যায়ের সাথে বৃদ্ধি পায়।
• শ্রেণীর নীচে (উল্লম্বভাবে) :
  • শ্রেণীর নীচে গেলে, ইলেকট্রনগুলি উচ্চ শক্তির কক্ষ গুলিতে স্থাপন করা শুরু করে। সবচেয়ে বাইরের ইলেকট্রন এবং নিউক্লিয়াসের মধ্যে দূরত্ব বৃদ্ধি পায় এবং তাদের মধ্যে আকর্ষণ বল হ্রাস পায়।
  • বহিরাগত কক্ষ থেকে সহজে ইলেকট্রন অপসারণের কারণে, শ্রেণীর নীচে গেলে আয়নায়ন শক্তি হ্রাস পায়।
• উপরে থেকে এটা স্পষ্ট যে কম পর্যায় সংখ্যা এবং উচ্চ শ্রেণী সংখ্যাবিশিষ্ট মৌলগুলির আয়নায়ন শক্তি বেশি হবে।

সঠিক উত্তর হল নিউক্লিয়াস।

Key Points

• সোনার পাতের পরীক্ষাটি 1909 সালে এর্নেস্ট রাদারফোর্ড কর্তৃক পরিচালিত হয়েছিল।
• এই পরীক্ষায় আলফা কণার সাহায্যে সোনার পাতের উপর আঘাত করা হয়েছিল।
• রাডারফোর্ড পর্যবেক্ষণ করেছিলেন যে বেশিরভাগ আলফা কণা পাতের মধ্য দিয়ে চলে গেছে, কিন্তু কিছু বৃহৎ কোণে প্রতিফলিত হয়েছে।
• তিনি সিদ্ধান্তে পৌঁছেছিলেন যে পরমাণুর একটি ছোট, ঘন, ধনাত্মক আধানযুক্ত কেন্দ্র আছে যাকে তিনি নিউক্লিয়াস বলেছিলেন।
• রাডারফোর্ডের আবিষ্কার জে.জে. থমসনের প্লাম পুডিং মডেল থেকে নিউক্লিয়ার মডেলে পরমাণুর মডেলকে উল্লেখযোগ্যভাবে পরিবর্তন করেছে।
• নিউক্লিয়াসের আবিষ্কার পরমাণুর গঠন এবং পারমাণবিক মিথস্ক্রিয়া সম্পর্কে আরও ভালো বোঝার দিকে নির্দেশ করে।

Additional Information

• নিউট্রন
  • নিউট্রনটি 1932 সালে জেমস চ্যাডউইক আবিষ্কার করেছিলেন।
  • এটি পরমাণুর নিউক্লিয়াসে পাওয়া একটি নিরপেক্ষ কণা।
  • নিউট্রন নিউক্লিয়াসের স্থায়িত্বে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
• ইলেকট্রন
  • ইলেকট্রনটি 1897 সালে জে.জে. থমসন আবিষ্কার করেছিলেন।
  • ইলেকট্রন হল ঋণাত্মক আধানযুক্ত কণা যা পরমাণুর নিউক্লিয়াসের চারপাশে ঘোরে।
  • এগুলি রাসায়নিক বন্ধন এবং বিদ্যুতে অপরিহার্য।
• প্রোটন
  • প্রোটনটি 1917 সালে এর্নেস্ট রাদারফোর্ড আবিষ্কার করেছিলেন।
  • প্রোটন হল ধনাত্মক আধানযুক্ত কণা যা পরমাণুর নিউক্লিয়াসে পাওয়া যায়।
  • নিউক্লিয়াসে প্রোটনের সংখ্যা পরমাণু সংখ্যা এবং মৌলের পরিচয় নির্ধারণ করে।

সঠিক উত্তর হল ইথেন।

Key Points

• ইথেন একটি সম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন, যা অ্যালকেন নামেও পরিচিত, এর রাসায়নিক সংকেত C₂H₆।
• এটি পরিষ্কার, নীল জ্বালানি দিয়ে জ্বলে, কার্বন ডাই অক্সাইড এবং জল উৎপন্ন করে, যা সম্পূর্ণ দহন নির্দেশ করে।
• ইথেনের মতো অ্যালকেনগুলি সাধারণত পরিষ্কার জ্বালানি উৎপন্ন করে কারণ এদের অসম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বনের তুলনায় হাইড্রোজেন-থেকে-কার্বন অনুপাত বেশি।
• ইথেনের পরিষ্কার দহন এটিকে ঘরোয়া এবং শিল্প অ্যাপ্লিকেশনে পছন্দের জ্বালানি করে তোলে যেখানে কালি উৎপাদন কমানোর প্রয়োজন।

Additional Information

• হাইড্রোকার্বনের দহন:
  • দহন হল একটি রাসায়নিক প্রক্রিয়া যেখানে কোনো পদার্থ অক্সিজেনের সাথে বিক্রিয়া করে তাপ উৎপন্ন করে।
  • হাইড্রোকার্বনের সম্পূর্ণ দহন সাধারণত কার্বন ডাই অক্সাইড (CO₂) এবং জল (H₂O) উৎপন্ন করে।
  • অসম্পূর্ণ দহন কার্বন মনোঅক্সাইড (CO) এবং কালি (কার্বন কণা) উৎপন্ন করতে পারে।
• হাইড্রোকার্বনের ধরণ:
  • অ্যালকেন: শুধুমাত্র একক বন্ধনযুক্ত সম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন (যেমন, মিথেন, ইথেন)।
  • অ্যালকিন: অন্তত একটি দ্বিবন্ধনযুক্ত অসম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন (যেমন, ইথিলিন)।
  • অ্যালকাইন: অন্তত একটি ত্রিবন্ধনযুক্ত অসম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন (যেমন, অ্যাসিটিলিন)।
• জ্বালানির ধরণ:
  • নীল জ্বালানি: পর্যাপ্ত অক্সিজেনের সাথে সম্পূর্ণ দহন নির্দেশ করে, কম কালি উৎপন্ন করে।
  • হলুদ জ্বালানি: অসম্পূর্ণ দহন নির্দেশ করে, প্রায়শই কালি উৎপন্ন করে।
• ইথেনের প্রয়োগ:
  • ইথেন স্টিম ক্র্যাকিংয়ের মাধ্যমে ইথিলিন উৎপাদনের জন্য একটি পেট্রোকেমিক্যাল ফিডস্টক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
  • এটি রেফ্রিজারেশন সিস্টেম এবং একটি শিল্প গ্যাস হিসেবেও ব্যবহৃত হয়।

সঠিক উত্তর হল পরমাণু একটি ধনাত্মক আধানযুক্ত নিউক্লিয়াস এবং ঋণাত্মক আধানযুক্ত ইলেকট্রন নিয়ে গঠিত।

Key Points

• রাদারফোর্ডের সোনার পাতের পরীক্ষা দেখিয়েছিল যে পরমাণুর একটি ছোট, ঘন, ধনাত্মক আধানযুক্ত নিউক্লিয়াস আছে।
• পরমাণুর বেশিরভাগ আয়তন শূন্য স্থান, যেখানে ইলেকট্রন নিউক্লিয়াসের চারপাশে ঘোরে।
• শুধুমাত্র কয়েকটি আলফা কণা প্রতিফলিত হয়েছিল, যা নির্দেশ করে যে নিউক্লিয়াস পরমাণুর খুব ছোট অঞ্চল দখল করে।
• এই পরীক্ষা জে.জে. থমসন কর্তৃক প্রস্তাবিত পূর্ববর্তী প্লাম পুডিং মডেলকে ভুল প্রমাণিত করে, যা সমভাবে ধনাত্মক আধানের পরামর্শ দিয়েছিল।
• নিউক্লিয়াসে প্রোটন এবং নিউট্রন থাকে, যখন ইলেকট্রন নিউক্লিয়াসের বাইরে অবস্থান করে।

Additional Information

• আলফা কণা:
  • আলফা কণা হল ধনাত্মক আধানযুক্ত কণা যা দুটি প্রোটন এবং দুটি নিউট্রন নিয়ে গঠিত।
  • পরমাণুর গঠন অনুসন্ধান করার জন্য রাদারফোর্ডের পরীক্ষায় এটি ব্যবহার করা হয়েছিল।
• নিউক্লিয়াস:
  • নিউক্লিয়াস হল পরমাণুর ঘন কেন্দ্রীয় অংশ, যাতে প্রোটন এবং নিউট্রন থাকে।
  • এটি পরমাণুর প্রায় সমস্ত ভরের জন্য দায়ী কিন্তু এর আয়তনের খুব সামান্য অংশ দখল করে।
• ইলেকট্রন মেঘ:
  • ইলেকট্রন মেঘ হল নিউক্লিয়াসের চারপাশের অঞ্চল যেখানে ইলেকট্রন পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
  • ইলেকট্রন ঋণাত্মক আধানযুক্ত এবং নিউক্লিয়াসের চারপাশে দ্রুত গতিতে চলাচল করে।
• প্লাম পুডিং মডেল:
  • জে.জে. থমসন কর্তৃক প্রস্তাবিত, এটি পরামর্শ দিয়েছিল যে পরমাণু ধনাত্মক আধানের "স্যুপ" এর মধ্যে ছড়িয়ে থাকা ইলেকট্রন দিয়ে তৈরি।
  • রাদারফোর্ডের সোনার পাতের পরীক্ষা দ্বারা এই মডেল ভুল প্রমাণিত হয়েছিল।

• 'পরমাণু' শব্দটির উদ্ভাবন ডেমোক্রিটাস করেছেন।
• তিনি পরামর্শ দিয়েছিলেন যে আমরা যদি পদার্থের মধ্যে বিভাজন চালিয়ে যাই তাহলে একটি নির্দিষ্ট সময়ে সেটি একটি অবিভাজ্য কণা হয়ে যাবে বা আর বিভাজন করা যাবে না।
• তিনি এই কণাগুলিটকে পরমাণু (অবিভাজ্য) বলে অভিহিত করেছিলেন।

• পর্যায় সারণির শ্রেণী 1 মৌলগুলি ক্ষার ধাতু হিসাবে পরিচিত।
• তাদের ns1 বাহ্যিকতম বিন্যাস আছে এবং S-ব্লক মৌলের অন্তর্গত।
• শক্তিশালী আয়নিক বন্ধন গঠনের জন্য বাহ্যিকতম কক্ষে তাদের যোজ্য়তা ইলেকট্রন দান করার প্রবণতাও রয়েছে।
• এতে লিথিয়াম (Li) থেকে ফ্রান্সিয়াম (Fr) পর্যন্ত মৌল রয়েছে।

সঠিক উত্তর হল ফসফরাস

Key Points

• একটি মৌলের যেকোনো অণুতে বর্তমান পরমাণুর সংখ্যাকে এর পারমাণবিকতা বলে।
• চতুঃ পারমাণবিক মৌলগুলি হল যা চারটি পরমাণু দ্বারা গঠিত।
• একটি টেট্রাহেড্রাল কাঠামোতে চারটি পরমাণু দ্বারা গঠিত অণু হিসাবে ফসফরাস বিদ্যমান।
• প্রতিটি ফসফরাস অণু ফসফরাসের চারটি পরমাণু নিয়ে গঠিত।

Important Points

• নীচের সারণীটি কিছু মৌলের সমষ্টি দেখায়।

• ইলেকট্রন শেল (একটি নীতি শক্তি স্তরও বলা হয়) হল সেই স্থান  যেখানে ইলেকট্রন একটি পরমাণুর নিউক্লিয়াসের চারপাশে ঘোরে।
• শেলের মধ্যে ইলেকট্রন ভর্তি করার সাধারণ সূত্র হল 2(n²); যেখানে n হল শেলের সংখ্যা।

সঠিক উত্তর হল জে. চ্যাডউইক।Key Points

• জে. চ্যাডউইক একটি পরমাণুর নিউক্লিয়াসে নিউট্রনের উপস্থিতি আবিষ্কার করেন।
• একটি পরমাণু হল যেকোনো রাসায়নিক মৌলের ক্ষুদ্রতম একক।
• পরমাণু ইলেকট্রন, প্রোটন এবং নিউট্রন দ্বারা গঠিত।
• ইলেক্ট্রন একটি ঋণাত্মক আধান বহন করে, প্রোটন একটি ইলেকট্রনের সমানকিন্তু একটি ধনাত্মক  আধান বহন করে এবং একটি নিউট্রন।
• প্রোটন এবং নিউট্রন নিউক্লিয়াসে থাকে যেখানে ইলেক্ট্রন নিউক্লিয়াসের চারপাশে ঘোরে।

অতএব, আমরা সিদ্ধান্ত নিতে পারি যে জে. চ্যাডউইক নিউট্রন আবিষ্কার করেন।

Additional Information

সঠিক উত্তর হল বিকল্প 1, অর্থাৎ ফ্লোরিন ।

• ফ্লোরিন হল সবচেয়ে তড়িৎঋণাত্মক মৌল।
• যখন আমরা একটি নির্দিষ্ট পর্যায়ের মধ্যে ডানদিকে অগ্রসর হই, তড়িৎ ঋণাত্মকতা হ্যালোজেন পর্যন্ত বাড়তে থাকে।
• কারণ একই যোজ্য়তা কক্ষে ইলেকট্রনের সংখ্যা বাড়তে থাকে তাই ইলেকট্রনের নিউক্লিয়াসকে শক্ত করে ধরে রাখা হয়।
• এবং যখন আমরা একটি শ্রেণীতে নীচে চলে যাই, তড়িৎ ঋণাত্মকতা হ্রাস পায়। এটি এই কারণে যে কক্ষের সংখ্যা শ্রেণীর নীচে বাড়তে থাকে তাই যোজ্য়তা ইলেকট্রনের (গুলি) নিউক্লিয়াসের ধারণ কমতে থাকে।
• যেহেতু ফ্লোরিন হ্যালোজেন পরিবারের প্রথম সদস্য (নোবেল গ্যাসের আগে ডানদিকের শ্রেণী), তাই এটি সবচেয়ে তড়িৎঋণাত্মক মৌল।

• নিউল্যান্ডস ল অফ অক্টেভ শ্রেণীবিন্যাস পারমাণবিক ওজন দ্বারা মৌলগুলিকে সাজানোর চেষ্টা করা হয়েছিল
• অক্টেভ শ্রেণীবিভাগের নিউল্যান্ডস সূত্র অনুসারে প্রদত্ত এক প্রকার থেকে শুরু হওয়া অষ্টম মৌলটি প্রদত্ত শ্রেণীর প্রথম মৌলটির পুনরাবৃত্তি।
• এটি মিউজিক্যাল নোটের অনুরূপ
• অষ্টম মৌলটির প্রথমটির মতই পারমাণবিক ওজন থাকবে
• এইভাবে থোরিয়াম ছিল অক্টেভ শ্রেণীবিভাগের নিউল্যান্ড সুত্রের শেষ মৌল

• বেরিয়াম, পারমাণবিক সংখ্যা 56 , s - ব্লকের অন্তৰ্ভুক্ত।  
• আধুনিক পর্যায় সারণি নিম্নলিখিত ব্লক বা বিভাগে বিভক্ত - p-ব্লক, s-ব্লক, d-ব্লক, এবং f-ব্লক
• s- ব্লকের মৌলগুলির মধ্যে ক্ষার ধাতু এবং ক্ষার মৃত্তিকা ধাতু অন্তর্ভুক্ত। 

সঠিক উত্তর হল হিলিয়াম

Key Points 

• আলফা কণা
  • α-কণা দুটি প্রোটন এবং দুটি নিউট্রন নিয়ে গঠিত।
  • এগুলি দ্বিগুণ আধানযুক্ত হিলিয়াম আয়ন। যেহেতু তাদের ভর 4 u, দ্রুত গতিশীল α-কণাগুলির যথেষ্ট শক্তি রয়েছে।
  • একটি আলফা কণা একটি হিলিয়াম পরমাণু থেকে 2টি ইলেকট্রন অপসারণ করে প্রাপ্ত হয়। সুতরাং, একটি আলফা কণা একটি দ্বিগুণ আধানযুক্ত হিলিয়াম আয়ন।
• হিলিয়াম :
  • হিলিয়াম একটি রাসায়নিক মৌল যার প্রতীক He এবং পারমাণবিক সংখ্যা 2
  • এটি একটি বর্ণহীন, গন্ধহীন, স্বাদহীন, অ-বিষাক্ত, নিষ্ক্রিয়, একঘেয়ে গ্যাস এবং পর্যায় সারণীতে মহৎ গ্যাস শ্রেণীতে প্রথম।
  • এর স্ফূটনাঙ্ক এবং গলনাঙ্ক সমস্ত মৌলের মধ্যে সর্বনিম্ন।
  • এটি পর্যবেক্ষণযোগ্য মহাবিশ্বের দ্বিতীয় সবচেয়ে হালকা এবং প্রচুর পরিমাণে প্রাপ্ত মৌল (হাইড্রোজেন হল সবচেয়ে হালকা এবং প্রচুর পরিমাণে প্রাপ্ত)।

Additional Information 

• লিথিয়াম
  • লিথিয়াম হল একটি রাসায়নিক মৌল যার প্রতীক Li এবং পারমাণবিক সংখ্যা 3
  • এটি একটি নরম, রূপালী-সাদা ধাতু যা রাসায়নিক মৌলগুলির ক্ষারীয় ধাতু শ্রেণীর অন্তর্গত।
• বেরিলিয়াম
  • বেরিলিয়াম অনেকটা অ্যালুমিনিয়ামের মতো।
  • বেরিলিয়াম নরম এবং এর ঘনত্ব কম।
  • এটি গিয়ারে এবং তামা বা নিকেল সহ সংকর ধাতুগুলিতে ব্যবহৃত হয়।
  • বেরিলিয়াম পারমাণবিক চুল্লিতে ব্যবহৃত হয়।
  • বেরিলিয়ামের অক্সাইডের উচ্চ গলনাঙ্ক রয়েছে।
• হাইড্রোজেন
  • হাইড্রোজেন আবিষ্কার করেন হেনরি ক্যাভেন্ডিশ।
  • হাইড্রোজেন গ্যাসকে বলা হয় ভবিষ্যতের জ্বালানি।
  • মহাবিশ্বের সর্বাধিক প্রাপ্ত মৌল: হাইড্রোজেন
  • পৃথিবীর ভূত্বকের সর্বাধিক প্রাপ্ত মৌল: অক্সিজেন
  • পর্যায় সারণীতে হাইড্রোজেন হল 'সবচেয়ে হালকা মৌল'।
  • লিথিয়াম পর্যায় সারণীতে 'সবচেয়ে হালকা ধাতু'।

সঠিক উত্তরটি হলো বিকল্প 3, অর্থাৎ জন ডালটন।